কোন একটা ঘটনার পরই একটি শিশুতোষ রব ওঠে এইটা বিএনপি-জামায়াতের অনুপ্রবেশকারী!
সর্বশেষ সেই মা-মেয়ে পেটানো চেয়ারম্যান সম্পর্কেও বলা হচ্ছে সে শিবির থেকে আসা! অথচ এই দল ২০০৯ থেকে টানা ক্ষমতায়! আল্লাহর ওয়াস্তে এসব প্যান প্যান বাদ দিয়ে সাহস থাকলে নিজেদের আসল চরিত্র বলেন। সারাদেশ থেকে সারা বছর ছাত্রলীগ-যুবলীগের ছেলেরা আক্ষেপ করে বলেন তারা চাকরি পাননা। নেতারা টাকা নিয়ে বিনপি-জামায়াত-শিবিরের ছেলেদের চাকরি দেন! এভাবেইতো তারা সব জায়গায় ঢুকেছে। কারন আপনাদের চরিত্র ফুলের মতো পবিত্র! টাকার গন্ধে আপনাদের ঘুম আসেনা!
হানিফের মতো নেতাকে ফুল দিয়ে যখন এলাকার জামায়াত-শিবিরের লোকজন আওয়ামী লীগে ঢুকছিল তখন একেকজনের সে কী প্রশংসা! যেন আওয়ামী লীগে লোকের আকাল পড়েছে! এক পিচ্চি সাংবাদিকের কোটি কোটি টাকা বানানোর কাহিনীতে এখন ফেসবুক সয়লাব! এখন শুনি অনেক দিন ধরেই ব্যাটা সক্রিয়! আর্কাইভ থেকে এই নেতা সেই নেতার ছবি বের করে উপহার দিতো আর এনালগ নেতা থাকতেন তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ! এভাবেই কোথাও ছবি কোথাও টাকায় সে নানান মন্ত্রণালয়ে ঢুকেছে! এখন একেকজন ফেসবুকে হাত পা ছোঁড়েন দেখে হাসিও পায়! সাহস করে যদি আসল সত্য বলতে না পারেন তাহলে এসব প্যানপ্যানানি করতে কে আপনাদের হাতে পায়ে ধরেছে!