সোমবার রাত সাড়ে ১১টায় নাগাদ স্পাইস জেটের একটি বিমানে এই টিকা এসেছে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গিয়ে করোনার এই টিকা গ্রহণ করেন বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, ঔষধ প্রশাসন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিনিয়র কর্মকর্তারা।
এর আরগ এই চালানে টিকা কম আসার কারণ উল্লেখ করে নাজমুল হাসান পাপন বলেন, প্রথম চালানে আসা ৫০ লাখ ভ্যাকসিনের বেশিরভাগ মেয়াদ শেষ হচ্ছে এপ্রিল মাসে, আর কিছু শেষ হবে জুনে। এর মধ্যে টিকার ব্যবহার নিশ্চিত করতে সরকার কিছু হিসেব নিকেশ করছে। এছাড়া অন্য সোর্স থেকেও কিছু ভ্যাকসিন আসার কথা রয়েছে। তিনি বলেন, আশা করা হচ্ছে আগামী মার্চে ৪০ লাখ ভ্যাকসিন আসবে। মার্চ পরবর্তী সময়ে আসা টিকার মেয়াদ দীর্ঘ সময় পর্যন্ত থাকবে বলে জানা গেছে।
সেরাম থেকে ৩ কোটি টিকার প্রথম চালানে গত ২৫ জানুয়ারি ৫০ লাখ টিকা বাংলাদেশে আসে। এর আগে উপহার হিসেবে ভারত ২০ লাখ টিকা দেয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের অসংক্রামক রোগনিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রোবেদ আমিন বলেন, ফেব্রুয়ারি শেষ দিকে অথবা মার্চের শুরুতে ২০ লাখ কোভেক্সের টিকা আসার কথা রয়েছে। তবে নির্ধারিত কোনো তারিখ ঠিক হয়নি।