অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যার দেড় মাস পেরিয়ে গেছে। বহুল আলোচিত এ হত্যা মামলাটির তদন্ত করছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব)। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গঠিত পৃথক তদন্ত কমিটি ইতোমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
এবার সিনহা হত্যার প্রতিবাদ ও অবিলম্বে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার দাবি নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়েছেন তার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস। কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুরে বুকে ‘কাম ডাউন’ প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে ভাই হত্যার বিচার দাবি করেন শারমিন।
গত সোমবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে।
গত ৩১ জুলাই ঈদুল আজহার আগের রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর এলাকায় চেকপোস্টে মেজর (অব.) সিনহা রাশেদ খানকে গুলি করে হত্যা করে পুলিশ।
অভিযোগ আছে, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী সিনহাকে ৪টি গুলি করেন। পরে মৃত অবস্থায় টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সিনহাকে আরও ২টি গুলি করেন।
সিনহা হত্যার ঘটনায় ৫ আগস্ট তার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে ওসি প্রদীপ ও ইন্সপেক্টর লিয়াকতসহ ৯ পুলিশের বিরদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় প্রদীপ-লিয়াকতসহ ১৪ জন বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
তবে ভাইয়ের মৃত্যুর ঘটনা এখনও সহজভাবে মেনে নিতে পারছেন না শারমিন। তাইতো ভাই হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বুকে ‘কাম ডাউন’ প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে রাস্তায় নামলেন তিনি।
বুধবার সকালে এ বিষয়ে বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইন্সপেক্টর মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আমি ছুটিতে ছিলাম। গতকাল মঙ্গলবার যোগদান করেছি। শারমিন শাহরিয়ারের ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ছবিটি আমিও দেখেছি। আগে থেকে জানা থাকলে পুলিশ শারমিনকে সব ধরনের সহায়তা দিতো।’
সোমবার রাতে ফেসবুকে এই ছবি ভাইরাল হলেও ঠিক কবে তিনি মেরিন ড্রাইভ সড়কে বুকে ‘কাম ডাউন’ প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন, তা জানা যায়নি।
জানা যায়, ঠিক একইভাবে মেজর সিনহা গাড়ি থেকে নামার আদেশ পেয়ে দুই হাত উপরে তুলে পিস্তল তাক করা পুলিশ ইন্সপেক্টর লিয়াকতের উদ্দেশ্যে ‘কাম ডাউন’ উচ্চারণ করে শান্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু তখনই লিয়াকত পর পর সিনহাকে ৪টি গুলি করে। মামলার সাক্ষীদের কাছ থেকে ঘটনা জানার পর ঘটনাস্থলে একইভাবে দুই হাত উচু করে বুকে কাম ডাউন প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে অভিনব কায়দায় শারমিনের প্রতিবাদ দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
‘কাম ডাউন’ প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে ভাই হত্যার বিচার দাবি মেজর (অবঃ) সিনহার বোনের!
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যার দেড় মাস পেরিয়ে গেছে। বহুল আলোচিত এ হত্যা মামলাটির তদন্ত করছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব)। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গঠিত পৃথক তদন্ত কমিটি ইতোমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
এবার সিনহা হত্যার প্রতিবাদ ও অবিলম্বে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার দাবি নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়েছেন তার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস। কক্সবাজারের টেকনাফে মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুরে বুকে ‘কাম ডাউন’ প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে ভাই হত্যার বিচার দাবি করেন শারমিন।
গত সোমবার রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার সেই ছবি ভাইরাল হয়েছে।
গত ৩১ জুলাই ঈদুল আজহার আগের রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর এলাকায় চেকপোস্টে মেজর (অব.) সিনহা রাশেদ খানকে গুলি করে হত্যা করে পুলিশ।
অভিযোগ আছে, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলী সিনহাকে ৪টি গুলি করেন। পরে মৃত অবস্থায় টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ ঘটনাস্থলে পৌঁছে সিনহাকে আরও ২টি গুলি করেন।
সিনহা হত্যার ঘটনায় ৫ আগস্ট তার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে ওসি প্রদীপ ও ইন্সপেক্টর লিয়াকতসহ ৯ পুলিশের বিরদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় প্রদীপ-লিয়াকতসহ ১৪ জন বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
তবে ভাইয়ের মৃত্যুর ঘটনা এখনও সহজভাবে মেনে নিতে পারছেন না শারমিন। তাইতো ভাই হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বুকে ‘কাম ডাউন’ প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে রাস্তায় নামলেন তিনি।
বুধবার সকালে এ বিষয়ে বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইন্সপেক্টর মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আমি ছুটিতে ছিলাম। গতকাল মঙ্গলবার যোগদান করেছি। শারমিন শাহরিয়ারের ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া ছবিটি আমিও দেখেছি। আগে থেকে জানা থাকলে পুলিশ শারমিনকে সব ধরনের সহায়তা দিতো।’
সোমবার রাতে ফেসবুকে এই ছবি ভাইরাল হলেও ঠিক কবে তিনি মেরিন ড্রাইভ সড়কে বুকে ‘কাম ডাউন’ প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন, তা জানা যায়নি।
জানা যায়, ঠিক একইভাবে মেজর সিনহা গাড়ি থেকে নামার আদেশ পেয়ে দুই হাত উপরে তুলে পিস্তল তাক করা পুলিশ ইন্সপেক্টর লিয়াকতের উদ্দেশ্যে ‘কাম ডাউন’ উচ্চারণ করে শান্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু তখনই লিয়াকত পর পর সিনহাকে ৪টি গুলি করে। মামলার সাক্ষীদের কাছ থেকে ঘটনা জানার পর ঘটনাস্থলে একইভাবে দুই হাত উচু করে বুকে কাম ডাউন প্ল্যাকার্ড ঝুলিয়ে অভিনব কায়দায় শারমিনের প্রতিবাদ দেশবাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।