কক্সবাজার নিউইয়র্কের আন্তর্জাতিক রিফওয়ালিং হাব হিসাবে বেরিয়ে আসার কথা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
উদ্বিগ্ন, বলেন, ‘বাংলাদেশের দেশ ভৌগলিক অবস্থান দেখতে পাবে বাংলাদেশের সাথে যোগাযোগের জন্য সেকশন, কক্সবাজার হবে বিশ্বশাস্ত্র সি-বিচ ও স্থায়ী শহর যেভাবে আমাদের দেশটি অনেক বেশি লাভবান হবে। ‘
তিনি আজকের কক্সবাজার বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক মানবাধিকার রক্ষার কথা বলেছেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কক্সবাজার বিমানবন্দরের সঙ্গে ভার্চুয়ালি দেখা যাবে।
তিনি কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিকভাবে উন্নীত করার চেষ্টা করছেন। আজকের গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কক্সবাজার বিমানবন্দরের সঙ্গে ভার্চুয়ালি হতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, অনেক চিন্তাভাবনা আমাদের আছে এবং কক্সবাজার নিয়ে আরো বেশি। কক্সবাজার হবে বিশ্বব্যাপী সিবিচ এবং পর্যায়ক্রমিক পরিস্থিতি যেভাবে সম্পূর্ণরূপে কক্সবাজারটা আমরা উন্নত-সমৃদ্ধ করবো।
তিনি বলেন, এই বিমানবন্দর সম্প্রসারণ হলে, পাশ্চাত্য থেকে প্রাচ্যে বা প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্যে যত প্লেন যাবে তাদের রিফুয়েলিংয়ের জন্য সব থেকে সুবিধাজনক জায়গা হবে এই কক্সবাজার। কারণ, একেক সময় পৃথিবীর একেকটি জায়গা উঠে আসে। একসময় হংকং তারপর সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক এখন দুবাই। কিন্তু আমি বলতে পারি যে ভবিষ্যতে কক্সবাজারটাই হবে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। কেননা, খুব স্বল্প সময়ে এখানে বিমান এসে নামতে এবং রিফুয়েলিং করে চলে যেতে পারবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই রানওয়ে সম্প্রসারণের মাধ্যমে আমি মনে করি, আমরা যে ওয়াদা জনগণের কাছে দিয়েছিলাম সেটা আরো একটা ধাপ আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।’
সমুদ্র তীরবর্তী জমি পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ করে নতুন ১০ হাজার ৭০০ ফুট রানওয়ে হবে-যার ফলে, আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের বোয়িং ৭৭৭ ও ৭৪ এর মতো বড় আকারের বিমানগুলো এই বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারবে এবং এখানে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করার পথ সুগম হবে। প্রকল্পটি সম্পন্ন হলে বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা সরাসরিই কক্সবাজারে আসতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে প্রথমবারের মত আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে এই যে জলভাগের ওপর আমরা একটা রানওয়ে নির্মাণ করছি সেটাও দৃষ্টিনন্দন হবে এবং অনেকে এটাই দেখতে যাবে। তিনি জলভাগের ওপর এই রানওয়ে নির্মাণের সাহস নিয়ে কাজ শুরু করতে যাওয়ায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, তাঁর সরকার দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচেছ। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং বাংলাদেশকে নিয়ে জাতির পিতার যে স্বপ্ন ছিল সেই স্বপ্ন যেন আমরা পূরণ করতে পারি। তিনি আস্থা দৃঢ় প্রকাশ করে বলেন, ‘আমরা ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে রূপকল্প ঘোষণা করেছিলাম ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হবে সেখানে আজকে আমরা উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছি। এটাকে ধরে রেখে আমাদের উন্নত দেশের পথে এগিয়ে যেতে হবে এবং ইনশাল্লাহ আমরা সেটা করতে পারবো।’
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোকাম্মেল হোসেন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। সিভিল এভিয়েশন অথোরিটি অব বাংলাদেশ (সিএএবি)’র চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন।
অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এভিয়েশন অগ্রগতি সম্পর্কিত কর্মকান্ড নিয়ে অনুষ্ঠানে একটি ভিডিও চিত্র পরিবেশিত হয়।
১ হাজার ৫৬৮ দশমিক ৮৬ দশমিক দশমিক দশমিক মিনিট ২০১৮ তারিখ সরকার
দেশ চতুর্থ বিশ্ব এই বন্দি রেন্দেয় হবে ১০ হাজার ফুট০০ ফুট, যার, ১ হাজার ফুট০০ টাকা থাকবে বুকার। আজকের কাজ শেষ হলে কক্সবাজার বিমানবন্দর হবে
এর ফলস্বরূপ, বন্দী যাত্রা পরিবর্ধন করতে সক্ষম হবে। বারবেলাইট অপারেশন সংখ্যা। চমত্কার কক্সবাজার সংলগ্ন মায়ানমার, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইন্স সেন্সর বড় বড় উরোজাহাও আজকের ৫০ তারিখের শুরুতে
