ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২৭ জুলাই ২০২৩
  1. অনান্য
  2. অপরাধ ও আইন
  3. অভিবাসীদের নির্মম জীবন
  4. অর্থনীতি
  5. আত্মসাৎ
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইতিহাস
  8. উদ্যোক্তা
  9. এশিয়া
  10. কৃষি
  11. ক্যাম্পাস
  12. খেলাধুলা
  13. গণমাধ্যম
  14. গল্প ক‌বিতা
  15. চট্টগ্রাম বিভাগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

মুফতি ইজহারের সাথে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বৈঠক, কিছু প্রশ্ন ও দীর্ঘশ্বাস

অনলাইন ডেস্ক
জুলাই ২৭, ২০২৩ ৮:৩২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কারো চোখ রাঙ্গানিতে কখনো দমে যাইনি।‌ কেউ চাকরি খাবেন , সেই পরোয়া করি না।
কারণ, জীবন এখন আর সেই পর্যায়ে নেই।
এখনতো বোনাস লাইফ চলছে।
দফায় দফায় যেভাবে আক্রান্ত হয়েছিলাম, না ফেরার দেশে চলে যাওয়ার কথা অনেক আগেই। ‌

তাই সত্য লিখতে পিছপা হই না একদমই। আমি, বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু ও তাঁর দুই কন্যাক ভালোবাসি বলেই লিখছি আজকের লেখা।‌

কেন জানি মনে হচ্ছে, আজ বঙ্গবন্ধু কন্যা বড় অসহায়!
তাঁর নেতৃত্বাধীন দলে লাজ লজ্জাহীন ভাবে কেউ কেউ করছেন অন্ধকারের শক্তির সাথে আঁতাত করছেন।

এবার আজকের প্রসঙ্গে আসা যাক।

দীর্ঘ নীরবতা ভেঙ্গে প্রকাশ্যে এলেন লিবিয়া ফেরত বহুল আলোচিত জঙ্গি মদদদাতা মুফতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরী।‌

আর তাকে এবার আলোচনায় নিয়ে এলেন চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপ-নির্বাচনের আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী,
বহুল আলোচিত সাবেক যুবনেতা মহিউদ্দিন বাচ্চু।
অবশ্য এর আগে এক দফায় এই বিতর্কিত ধর্মীয় নেতাকে ফুল দিয়ে বরণ করে
রাজনীতির অন্দরমহলে আলোচনা শুরু করেছিলেন আওয়ামীলীগ সমর্থিত এক ওয়ার্ড কমিশনার ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা !

অবিশ্বাস্য ! তবে সিসিটিভির ফুটেজ ও বেশ কিছু ছবি হাতে আসায় বিশ্বাস না করে পারি না।

বঙ্গবন্ধুর দলকে কারা বিতর্কের মধ্যে ফেলছেন, তাদের তালিকা করা দরকার।
কারা বঙ্গবন্ধুর কন্যার অসীম সাধনার অর্জনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন, তাদের চিহ্নিত করা দরকার। ‌

তিন মাসের এমপি হবেন, ভালো কথা।
তাই বলে বোমাবাজ সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ও পুলিশের উপর হামলাকারী হরকতুল জিহাদের সাথে বৈঠক করতে হবে কেন!?

মুফতি ইজহারকে আওয়ামী লীগ প্রতিনিধির এমন বরন নিঃসন্দেহে জোর আলোচনার ঝড় তুলবে।
উঠবে নানা প্রশ্ন। তার আগে খানিকটা পেছন ফেরা যাক।

জঙ্গি মদদদানের অভিযোগ মুফতি ইজহারের বিরুদ্ধে বেশ পুরনো।
২০১০ সালের ১৫ ডিসেম্বর তাকে গ্রেফতার করে র‍্যাব।
এর আগের দিন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার হয় আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন হুজি’র পাঁচ সদস্য।
তাদেরকে নিজ নেতা-কর্মী দাবি করে সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন মুফতি ইজহার।

২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর।‌
মার্কিন দূতাবাসে হামলা পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশ গ্রেফতার করেছিল মুফতি ইজহারের ছেলে হারুন ইজহারকেও।
লস্কর-ই-তৈয়বার দুই সদস্য শহিদুল ইসলাম ওরফে সুজন এবং আল আমিন ওরফে সাইফুলকেও গ্রেফতার করা হয় সে সময় ।

মুফতি ইজহারুল ইসলাম চট্টগ্রাম শহরের লালখান বাজারের পাহাড়ী এলাকায় একটি
মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেই মুলত শুরু করেন হুজির কর্মবিস্তৃতি।
সেই মাদ্রাসায় বিস্ফোরণও ঘটেছিল।

হুজি যখন দেশে তৎপরতা শুরু করে তখন, অর্থাৎ সেই নব্বইয়ের দশকের প্রথম দিক
থেকেই এ মাদ্রাসাটিকেই হুজির সদস্য সংগ্রহের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করেন মুফতি ইজহার।
সেখানেই জঙ্গিদের শারীরিক কসরত হতো। ডামি অস্ত্র দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হত।
প্রশিক্ষিত অনেক জঙ্গি আফগানিস্তান, ইরাক, কাশ্মীর ও মিয়ানমারে গিয়ে যুদ্ধ করেছে বলে অভিযোগ ওঠে বিভিন্ন সময়।

মুফতি ইজহারের রাজনৈতিক গতিবিধি-গন্তব্য ও আন্তর্জাতিক সংযোগ
সম্পর্কে জানেন না এমন রাজনীতি সচেতন মানুষ কমই আছেন।‌

নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের প্রধানতম সংগঠক ইজহার।‌
আলোচিত সংগঠন হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমিরও ছিলেন ।
এছাড়া নেজামে ইসলাম পার্টির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি ছিলেন ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশের চেয়ারম্যানও।
ইসলামী ঐক্যজোটের মূলধারায় বেশি দিন টিকতে পারেননি, তাকে বের করেই দেয়া হয় বলে অভিযোগ আছে।

অভিযোগের শেষ নেই এই মৌলবাদী সংগঠকের বিরুদ্ধে।
আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ও পাকিস্তানভিক্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সাথে যোগাযোগের অভিযোগ পুরনোই।

ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে হামলার পরিকল্পনার অভিযোগে ওঠেছিল এই কথিত ইসলাম পন্হী নেতার বিরুদ্ধে।
আরো নানা অভিযোগ আছে তার ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে।

মুফতি ইজহারের প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রাম শহরের লালখান বাজার মাদ্রাসাকে ঘিরেও নানা রহস্যময় কাজের অভিযোগ থেমে নেই।
মাদ্রাসাটি থেকে নাশকতার পরিকল্পনা এবং জঙ্গিবাদের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ তুলে ধরেন বিভিন্ন সময় খোদ প্রশাসন কর্তারাই।

সিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বিভিন্ন সময় জানান, ‘বিতর্কিত ভূমিকার কারণে দীর্ঘ দিন ধরে লালখান বাজার মাদ্রাসাটি প্রশাসনের নজরদারিতে।’
কিন্তু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এ মাদ্রাসা থেকে বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনাও করা হয়।

একবার বোমা বিস্ফোরণের পর ওই মাদ্রাসা থেকে বেশ কিছু আলামত উদ্ধার করা হলে দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়।

সে সময় উদ্ধার হওয়া আলামত থেকে নাশকতার পরিকল্পনার বিষয় নিশ্চিতও করে পুলিশ।
যদিও সেবার মুফতি ইজহার অনুসারিরা তেমন পরিকল্পনার অভিযোগ অস্বীকার করে ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। ‌

বহুল আলোচিত ও বিতর্কিত জঙ্গি মদদদাতা মুফতি ইজহারুল দীর্ঘদিন লিবিয়া সফর শেষে দেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন।

ইতোপূর্বে তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন এবং বরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত লালখান বাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসনাত বেলাল !

শুধু অন্দরমহলের ফুলেল শুভেচ্ছা নয় , মুফতি ইজহার ও তার সাথীদের সাথে নিয়ে যেন প্রকাশ্যে সেই বিতর্কিত মাদ্রাসায় প্রবেশ করলেন আওয়ামী লীগ পরিবারের এই তরুণ নেতা।

সিসিটিভিতে উঠে এলো অনাকাঙ্ক্ষিত এমন সম্ভাষণ ও বরণ আয়োজন।

এবার যেন আরেক কাঠি এগিয়ে এলেন চট্টগ্রাম ১০ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু।
বৈঠক করলেন মুফতি ইজহারের সাথে। সঙ্গে ছিলেন সেই ওয়ার্ড কাউন্সিলর।

সদ্য সাবেক যুবনেতা মহিউদ্দিন বাচ্চুর বিরুদ্ধে সিটি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম স্বপন হত্যার অভিযোগে মামলা হলেও বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে সেই মামলা থেকে নিষ্কৃতি মেলে তার।

বিএনপি-জামাত জামানার এক প্রতিমন্ত্রীর মাধ্যমে সেই সময়ের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে দিয়ে হত্যা মামলার
দায়মুক্তি নেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত মহিউদ্দিন বাচ্চু’র বিরুদ্ধে নগরজুড়ে অপরিণামদর্শী বিলবোর্ড বাণিজ্যে,
ভুমি দখল সহ নানা অভিযোগ থাকলেও উপ নির্বাচনে এবারে তার মনোনয়ন পাওয়াটি যেহেতু আওয়ামীলীগ নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের সিদ্ধান্ত, তাই মাঠের কর্মীরা তা মেনে নেন।
যদিও কর্মী সমর্থকদের মনে এই মনোনয়নে হাজার প্রশ্ন গেথে যায়।

ইতোপূর্বে চট্টগ্রাম-৮ উপনির্বাচন, কিংবা ঢাকা-১৭ উপ নির্বাচনে প্রার্থিতার ক্ষেত্রে মাঠে যেরকম উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা যায়,
চট্টগ্রাম-১০এর ক্ষেত্রে সেই উচ্ছ্বাস নেই বলেই বিভিন্ন পর্যায়ের হতাশ আওয়ামীলীগ নেতারাও মনে করছেন। ‌

এর সাথে নতুন হতাশা যুক্ত হলো খোদ জঙ্গি খাঁটি হিসেবে চিহ্নিত লালখান বাজার মাদ্রাসায় গিয়ে বহুল আলোচিত জঙ্গি মদদদাতার সাথে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর এমন বৈঠকে।
এটি নিশ্চয়ই মানতে পারবেন না দীর্ঘ সময়ের ঝুঁকি নেওয়া রক্ত ছড়ানো মাঠের নেতা কর্মীরা।

মাঠের আদর্শিক সংগ্রামে অজস্র আওয়ামী লীগ কর্মী সমর্থকের রক্ত যেই অপশক্তির হোতাদের হাতে মাখা, তাদের সাথে এরকম বৈঠক আগামী জাতীয় নির্বাচনে কর্মীদের মনোবল ভেঙ্গে দেওয়ার নামান্তর বলেও মনে করছেন কেউ কেউ। ‌
তিন মাসের এমপি হবার দৌড়ে বিএনপিও যখন মাঠে নেই, এমন একটি উপ নির্বাচনের জন্য বহুল বিতর্কিত মৌলবাদী নেতার সাথে তরুণ আওয়ামী লীগ প্রার্থীর এরকম বসতে হবে কেন?

এমন বৈঠক করে জঙ্গিবাদ বিরোধী ‘জিরো টলারেন্সে’ থাকা বাংলাদেশের অভিভাবক ও বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত নেত্রী, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মান কি রক্ষা করলেন ?
– এরকম অনেক প্রশ্ন এখন খোদ আওয়ামী লীগের সচেতন রাজনৈতিক কর্মীদের মনে।

এরকম প্রশ্নের জবাব খুঁজতে দফায় দফায় ফোন করে অবশেষে পাওয়া গেল তরুণ নেতা মহিউদ্দিন বাচ্চুকে।

তিনি জানালেন, বৈঠক নয়, লালখান বাজারের সেই মাদ্রাসার মসজিদে সেখানে থাকা ৫০০ ভোটারের কাছে ভোট চাইতে গেছেন তিনি।
এ সময় মুফতি ইজহার সহ দুজনে পাশাপাশি বসে বক্তব্য প্রদান বা এরকম কোন বৈঠকের দলীয় সিদ্ধান্ত আছে কিনা জানতে চাওয়া
হলে অনেকটা নিশ্চুপ হলেও অবশ্য মুফতি ইজহারের জঙ্গি সম্পৃক্ততা, পুলিশের উপর হামলা ও সেই মাদ্রাসায় বিস্ফোরক পাওয়ার গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর তিনি জানেন বলেও স্বীকার করেন।

২০১২-১৩ এর উত্তুঙ্গু সময়।‌ গণজাগরণ কিংবা পরবর্তীতে জ্বালাও পোড়াও-অগ্নি সন্ত্রাসের সময়কালে মুফতি ইজাহার ও তার পরিচালিত মাদ্রাসাটিকে ঘিরে বিশেষ নজরদারি ছিল প্রশাসনের।‌

গণজাগরণ সময়কালে মাদ্রাসাটির সহযোগে হেফাজত বাহিনীর ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য নিজের লাইসেন্স করা অস্ত্র তাক করে প্রতিরোধ প্রক্রিয়ায় সক্রিয় হয়ে সংবাদ এর শিরোনাম হয়েছিলেন লালখান বাজার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ছাত্রনেতা দিদারুল আলম মাসুম।
পরবর্তীতে সামাজিক মাধ্যমে অনেকে মাসুমকে নিয়েও ট্রল করেছিলেন।

মুফতি ইজহারকে বরণ করে নেওয়া কিংবা আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থীর এই সাক্ষাত বা বৈঠক পর্বটিতে কি আজ সেই ট্রলকারীরা উৎসবের ফালুদা খাবেন?

মুফতি ইজাহারের মাদ্রাসাটির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় চট্টগ্রামের রাজপথে হুংকার দিয়েছিলেন মরহুম জননেতা সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীও।‌

কিন্তু আজ তাঁর অনুপস্থিতিতে তাঁর অনুসারীদের অনুসারী হিসেবে পরিচিত কাউন্সিলর আবুল হাসনাত বেলাল কিংবা এমপি পদপ্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু’র এমন কান্ডের দায় কি নেবে আওয়ামীলীগ?

বিতর্কিত মুফতি ইজহারকে এমন করে বরণ করার সিদ্ধান্ত কি আওয়ামী লীগের, নাকি তাদের নিজস্ব?
নাকি এর আড়ালে আছে আওয়ামীলীগ ও সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কিংবা অন্য কিছু?

এমন বরণ বা বৈঠকের সিদ্ধান্তটি যদি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত না হয়ে থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কি সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে আওয়ামীলীগ?
আওয়ামী লীগ প্রার্থীর এরকম অপরিণামদর্শিতায় ক্ষুব্ধ সাধারণ অনেকেই।

জনমনে উঠে আসা এসব প্রশ্নের জবাব দিতে হবে আওয়ামী লীগকেই।
শুধুমাত্র মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও সামগ্রিক ঐক্যে বিশ্বাসী, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপর আস্থা রাখা শুভার্থীরা এসব প্রশ্নের জবাব পেতে চান।
আর জবাব না পেলে দীর্ঘশ্বাস কেবল বাড়বেই।

সূত্রঃ রিয়াজ হায়দার চৌধুরী’র ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল অপরাজিতবাংলা ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন oporajitobangla24@yahoo.com ঠিকানায়।