সিলেটে গণধর্ষণের প্রতিবাদে উত্তরা সোসাইটির উদ্যোগে এক বিক্ষোভ মিছিলো ত্ত সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয় সমাবেশে সোসাইটির সভাপতি তারেক মাহমুদ বলেন আমাদের সন্তানদেরকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং বিদ্যালয়ের পাঠাতে আমরা শঙ্কিত! এমন একটি ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে যা বসবাসের জন্য উপযুক্ত নয়। একের পর এক যেভাবে নারী নির্যাতন এবং ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে তা আমাদেরকে আতঙ্কিত করে তুলছে। এরকম পরিস্থিতির উত্তরণ না ঘটলে দেশ বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে যাবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি একজন নারী এবং মা! আপনি জানেন মা হিসেবে আজকে কতটা অনিশ্চয়তার মধ্যে আমরা জীবন যাপন করছি। এমন পরিস্থিতি চলতে দেওয়া যায় না। অনতিবিলম্বে সকল অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। বিগত দিনের সকল ঘটনাগুলোর যদি যথোপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত হতো, বিচার নিশ্চিত হতো, তাহলে এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি আর ঘটতো না।
উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ব্যারিস্টার আশিকুজ্জামান, এডভোকেট মনিরুজ্জামান, অধ্যক্ষ আমির খসরু, অধ্যাপক কামরুল ইসলাম, প্রফেশ্বর শওকত হোসেন, মাওলানা আলমগীর হোসাইন, শাহ আলম, জুবায়ের মাহমুদসহ সমাজ এবং সোসাইটির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক মাহমুদ বলেন,
আপনারা জানেন গত কয়েকদিন আগে সিলেট ও খাগড়াছড়িতে কি হয়েছে। বিশেষ করে সিলেট এমসি কলেজের মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভিতরে ছাত্রলীগ ধর্ষণের যে ন্যাক্করজনক ঘটনা ঘটিয়েছে তা সভ্যতার ইতিহাসে অত্যন্ত বিপদজনক ঘটনা।
একজন নারীর ইজ্জত কেড়ে নেওয়ার জন্য হিংস্র জানোয়ারের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছে ৮/৯ জন পশু! আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি ।