মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাদ পড়াদের মধ্য থেকে ২১ জন প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। রোববার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে শুনানি শুরু হয়, যা চলবে আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এদিন আপিল আবেদন বাতিল হয়েছে ৬ জনের।
প্রার্থিতা ফিরে পাওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন, চট্টগ্রাম-৮ আসনের প্রার্থী আবদুচ ছালাম, চট্টগ্রাম-২ আসনের মোহাম্মদ শাহজাহান, চট্টগ্রাম-১৫ আসনের আব্দুল মোতালেব, ঢাকা-৫ আসনের মো. কামরুল হাসান, টাঙ্গাইল-২ আসনের ইউনুছ ইসলাম তালুকদার, যশোর-২ আসনের এস এম হাবিবুর রহমান, জামালপুর-২ মো. জিয়াউল হক জিয়া, ফরিদপুর-১ আসনের মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, মেহেরপুর-২ আসনের মোখলেছুর রহমান, বরগুনা-১ আসনের মো. খলিলুর রহমান এবং রংপুর-২ আসনের বিশ্বনাথ সরকার।
আওয়ামী লীগের মনোনীত কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের মো. নাসিরুল ইসলাম খান প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
জাতীয় পার্টির নোয়াখালী-২ আসনের তালেবুজ্জামান, খুলনা-৬ মো. শফিকুল ইসলাম মধু এবং কুমিল্লা-২ আসনের এটিএম মন্জুরুল ইসলাম প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।
তৃণমূল বিএনপির খুলনা-৪ আসনে শেখ হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি থেকে ঢাকা-২০ আসনের মো. মিনহাজ উদ্দিন এবং মাদারীপুর-২ আসনের ইউসুফ আলী সুমন, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের মনোনীত মুন্সিগঞ্জ-৩ আসন থেকে মমতাজ সুলতান আহমেদ এবং জাকের পার্টির যশোর-৩ আসনে মো. মহিদুল ইসলাম প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন।