দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এবার চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মোট ভোটকেন্দ্রের প্রায় ৭৫ শতাংশই ঝুঁকিপূর্ণ। এবার ২ হাজার ২৩টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ১ হাজার ৪৮৮টি কেন্দ্রকে চিহ্নিত করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অতীতে স্থানীয় এবং জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, গোলাগুলির ঘটনার প্রেক্ষিতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরেও থাকছে শঙ্কা। তবে পুলিশ বলছে আতঙ্কিত হবার কিছু নেই, নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
বাংলাদেশে স্থানীয় কিংবা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমন সহিংসতার দৃশ্য বেশ পরিচিত। কেন্দ্র দখলে নিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, গোলাগুলির ঘটনাও ঘটে সে সময়। তাই এবার ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরেও থাকছে শঙ্কা।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণার শুরু থেকেই চট্টগ্রামের বিভিন্ন আসনে ঘটেছে সংঘাতের ঘটনা। শঙ্কা রয়েছে ভোটের দিনের পরিস্থিতি নিয়েও। এসব বিবেচনায় চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মোট ২ হাজার ২৩ টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে মহানগরীর ভেতরে ৪৪৬টি ও জেলা পুলিশের আওতায় থাকা ১ হাজার ৪২টি কেন্দ্র নিরাপত্তার দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
চট্টগ্রামের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ভোটারদের নিরাপত্তা এবং ভোট কেন্দ্রের পরিবেশ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ রাখতে পুলিশ, Rab, বিজিবি ও আনসার সদস্যদের পাশাপাশি এবার মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী।
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে প্রার্থী ১২২ জন। আর মোট ভোটার ৬৩ লাখ ১৪ হাজার ৩৯৭ জন।