ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২
  1. অনান্য
  2. অপরাধ ও আইন
  3. অভিবাসীদের নির্মম জীবন
  4. অর্থনীতি
  5. আত্মসাৎ
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইতিহাস
  8. উদ্যোক্তা
  9. এশিয়া
  10. কৃষি
  11. ক্যাম্পাস
  12. খেলাধুলা
  13. গণমাধ্যম
  14. গল্প ক‌বিতা
  15. চট্টগ্রাম বিভাগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ফ্রান্সের অভিবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে কিছু কথা

নিজস্ব প্রতিবেদক
সেপ্টেম্বর ২২, ২০২২ ৩:৪৩ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

যার একান্ত কেউ নেই এবং ফ্রান্সে যারা সম্পন্ন নতুন , নবাগত তাদের জন্য

আপনি ফ্রান্সের সম্পূর্ণ নতুন এসেছেন, সবে মাত্র ফ্রান্সে এসে পৌঁছেছেন, কি করবেন, কোথায় যাবেন, কি সিদ্ধান্ত নিবেন, কিভাবে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন, কি বা করা উচিত কিংবা কিভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনাকে গুছাবেন? ইত্যাদি নানান প্রশ্ন আপনার কাছে থাকে। কারণ ফ্রান্সে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে আসার কোনো রাস্তা নেই। যদিও বিভিন্ন ফেসবুক জগতে বিজ্ঞাপন দেখা যায় ফ্রান্সের ওয়ার্ক পারমিট এগুলো সব কিছুই ………………

ফ্রান্সে সাধারণত স্থায়ী হওয়ার জন্য রাজনৈতিক আশ্রয় খুবই জনপ্রিয় , রাজনৈতিক আশ্রয়ের মধ্যে ও রয়েছে নানান ক্যাটাগরি। এককভাবে আশ্রয়,ফ্যামিলি নিয়ে আশ্রয় আবেদন ইত্যাদি।এরপর রয়েছে আন্ডার এইট্টিন কিন্ডার (18 বছরের নিচে নাবালক), সমকামিতা সমস্যা, নিজের সন্তান স্কুলে পড়াশোনা করে এর মাধ্যমে, আপনি যদি ফ্রান্সের পড়াশোনা করেন ডিগ্রি সম্পন্ন করেন অথবা ফ্রান্সের ভাষার উপর আপনার দক্ষতা অথবা অন্য কোন ট্যালেন্ট আপনার থাকে তাহলে আপনি এদেশে আবেদন করতে পারেন। দিবে কি দিবেনা ফ্রান্সের সরকারের ইচ্ছা……….

 ফ্রান্সের অভিবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে কিছু কথা

ফ্রান্সের অভিবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে কিছু কথা

, প্রথমত আলোচনা করব ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদন নিয়ে। ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করার জন্য আপনার সর্বপ্রথম বিবেচনা করতে হবে আপনি কোন দেশের ভিসা নিয়ে ফ্রান্সের প্রবেশ করেছেন? অন্য কোন সেনজেন কান্ট্রি ভিসা হলে আপনার ফিঙ্গার চলে আসলে ডুবলিন এর আওতায় পড়বেন। এবং প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেবে আপনার ডুবলিন শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে কেস ফাইল সাবমিট করার এবং ফ্রান্স সরকারের রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রাথমিক সুযোগ-সুবিধা কিছুই দেবে না।
যদি ফ্রান্সের ভিসা নিয়ে সরাসরি ফ্রান্সের প্রবেশ করেন, তাহলে কোন সমস্যা নেই। সরাসরি রাজনীতি কাছে আবেদন করতে পারেন।

২, আপনি কিভাবে এসেছেন, মানে বাইরোড হয়ে কতগুলো দেশ অতিক্রম করেছেন এর মাঝে কতগুলো সেনজেন দেশ আপনার পরিচয় সনাক্ত করার জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিতে হয়েছে। অথবা অন্য কোন সেনজেন কান্ট্রিতে আপনি রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করেছেন কিনা? সে ক্ষেত্রে ডুবলিন এর আওতায় থাকবেন।

, ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদনের জন্য আপনি যে এরিয়ার প্রেফেকচার আন্ডারে থাকেন, অথবা ডোমিসাইল ব্যবহার করতে ইচ্ছুক তাদের সহযোগিতায় অথবা প্রেফেকচার ওয়েবসাইটে দেওয়া বিভিন্ন নাম্বারে নিজের করে রন্দেভু নিতে হবে। আপনি ইংরেজিতেও নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক প্রতিযোগিতা এবং অপেক্ষা করতে হবে। যদিও ফ্রান্সে বাংলাদেশী কিছু আছে তাদের পরিচয় গোপন করে ফেসবুকে আবেদন জানায় আপনাকে সহযোগিতা করার জন্য টাকার বিনিময়ে। আপনাকে একটি রন্দেভু নিয়ে দেবে। তাদের হইতে সাবধান। একটু চেষ্টা আর ধৈর্য ধরলে আপনি পারবেন। অথবা যেখান থেকে ডমিছিল হবে তারাই সহযোগিতা করবে।ফ্রান্সের অভিবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৪, মনে রাখা ভাল যেহেতু আপনার পাসপোর্ট ডিজিটাল সে ক্ষেত্রে ফ্রান্সে রাজনৈতিক আবেদন ক্ষেত্রে নিজের নাম জন্মতারিখ আপনার সকল তথ্য হুবহু তাই দেওয়ার চেষ্টা করবেন। অন্যথায় ভবিষ্যতে রাজনৈতিক আশ্রয় থেকে আপনি ছিটকে পরলে পরবর্তীতে ফ্রান্সে কাজের বিনিময় ইমিগ্র্যান্ট হওয়ার জন্য ফ্রান্স বাংলাদেশ এম্বাসিতে আপনাকে পাসপোর্ট করতে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হবে।

৫, আপনি আপনার কি সমস্যা উল্লেখ করবেন? কিভাবে আপনার সমস্ত সমস্যা প্রশাসনের কাছে বুঝানোর জন্য কি করবেন? ঠান্ডা মাথায় নিজে হাতে নিজের বুদ্ধিতে আপনার সমস্যার কথা গুলো কাগজে লিখুন। আপনার আশেপাশে বুদ্ধিজীবী, আপনার ম্যাচ নাম্বার মধ্যে পুরাতন বিশিষ্ট রিফিউজি বুদ্ধিজীবী, এবং খোঁচা দিয়ে কথা বলে এরকম মানুষ থেকে দূরে থাকবেন, এবং নিজের কেস স্টাডির জন্য তাদের পরামর্শ থেকে যতটুকু এড়িয়ে চলা যায়।
অনেক পরামর্শ পাবেন, কাগজপত্র মানে হলুদ কাগজপত্র বস্তা ভর্তি গল্প, কাহিনী ফ্রান্সের ভাষায় অনুবাদ করে আপনাকে করিয়ে দিবে কাগজের পৃষ্ঠা 10 থেকে 20 ইউরও করে দিতে হবে। মানে সব মিলিয়ে আপনার কাগজপত্র বিভিন্ন আপনার কথা বক্তব্য জাতীয় পরিচয় পত্র সবকিছুই ফ্রান্সের ভাষায় অনুধাবন করতে হবে। সে ক্ষেত্রে পুরাতন বুদ্ধিজীবীদের অতিরিক্ত বুদ্ধি নিয়ে অযথা হলুদ কাগজপত্র থেকে দূরে থাকবেন।

৬, ফ্রান্সে ফেসবুক জগতে অনেক মানবসেবা, দিল দরিয়া আপনাকে রাজনৈতিক আশ্রয় ফ্রান্সে পাইয়ে দিবে, মনোরঞ্জন বিজ্ঞাপন ভিডিও বাত্রা, পোস্টার ইত্যাদি লবণ থেকে নিজের মনকে দূরে রাখবেন।
এর মাঝে অবশ্যই কিছু ভালো মানুষ আছে, কাগজপত্র ট্রান্সলেট করে এবং নতুনদের গলাকাটা থেকে দূরে থাকে। তাদের সহযোগিতা নিতে পারেন।

৭, পরিচয় গোপন করা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকবেন। যদি আপনি লন্ডন থেকে এসে থাকেন, এবং তা যদি গোপন রাখেন এবং আপনার ফেসবুকে যদি লন্ডনের ব্রিজ অথবা লন্ডনের কোন ইনভারসিটি পড়াশোনার চেকিং দিয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে অনেক বড় সমস্যা এবং রাজনৈতিক আশ্রয়ে থেকে সরাসরি রিজেক্ট চিঠি পাবেন।
অন্যদিকে আপনি যে রাজনৈতিক দল হয়ে ফ্রান্সে রাজনীতি আবেদন করেছেন। অথচ ফ্রান্সে বসবাস করে বিপরীত রাজনৈতিক দল আপনি করেন সেক্ষেত্রে ধরা খেলে কেল্লাফতে। যেমন ধরুন আপনি বিএনপি রাজনীতি বাংলাদেশ করেন, ফ্রান্সে এর জন্য রাজনৈতিক আবেদন করেছেন। অথচ ফ্রান্সে এসে আপনি বাংলাদেশের সরকারি দল এর ছবি নেতা এবং পিতা-মাতার দেশরত্ন দেশরত্ন সকল কিছু শুভেচ্ছা আপনার ফেসবুকে পোস্ট করছেন।

৮, আপনার মাথায় রাখতে হবে আপনি ফ্রান্সের আসলে কাছে আবেদন করেছেন, এক্ষেত্রে আপনি দেশ থেকে বিতাড়িত এবং সর্বক্ষেত্রে আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত একটি মানুষ। নিঃসন্দেহে রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার নিজস্ব অর্থায়নে বস্তাভর্তি হলুদ কাগজপত্র প্যারিস থেকে তৈরি করা অথবা অপেরা থেকে রিজেক্ট হওয়ার পরে কমিশনে ইন্টারভিউর জন্য প্রাইভেট উকিল মোটা অংকের টাকা খরচ করা। ইত্যাদি আপনার রাজনৈতিক আশ্রয়ের পাবার বিপরীত দিকে আপনার অবস্থান প্রকাশ করে।

মানে আপনার বাংলাদেশ থেকে আপনি বিচ্ছিন্ন এবং আপনি আর্থিকভাবে সম্পন্ন অসহায় তাই আপনাকে ফ্রান্স সরকার আর্থিকভাবে সহযোগিতা করে আসছে প্রতিমাসে।

৯, ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় চলাকালীন বাংলাদেশ এম্বাসি থেকে আপনার 100 হাত দূরে থাকতে হবে, এবং নিজের মনের আবেগ টিকটক ফেসবুকে ফ্রান্স এম্বাসি সামনে গিয়ে ভিডিও ইত্যাদি করা আপনার জন্য সম্পূর্ণ হারাম, এবং রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন চলাকালীন ফ্রান্স এম্বাসি থেকে পাসপোর্ট আবেদন করা আপনার জন্য বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ। মানে আপনার তথ্য সকল কিছু ভুল আপনাকে বাংলাদেশে পাঠানো খুবই সহজ।
১০, সবচেয়ে বড় বোকামিটা যেটা করেন, সেটা হল বিভিন্ন বুদ্ধিজীবী বড় ভাইদের কথা শুনে বস্তা বস্তা গল্প, বিটিভির মত বাতাবি লেবুর গল্প, অথবা অন্য কারো কেস হুবাহু কপি রাইট ইত্যাদি করে আপনারা অনেক ভুল করেন। নিজের মেধাকে কাজে লাগান।

১১, আপনি যেটার উপর রাজনীতি আশ্রয় আবেদন করেছেন সেটার উপর কথা বলার জন্য সার্বক্ষণিক আপনি প্রস্তুতি নিন যাতে প্রশ্ন করলে আপনি উত্তর দিতে পারেন আপনার সকল সমস্যা আপনার অবস্থান সবকিছু। কারণ ফ্রান্স সরকার আপনাদের সেবা করার জন্য কোটি কোটি ইউরো ব্যয় করে। যাকে বলা হয় মানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ দেশ ফ্রান্স।

১২, যদি বাংলাদেশে আপনার পাসপোর্টে 18 বছর নিচে থাকে তাহলে আপনি নাবালক হিসেবে আন্ডার এইট্টিন কিন্ডার আবেদন করতে পারেন। অনেক বুদ্ধিজীবী লোভে পড়ে এই পথে যাবেন না। মানে বয়স বেশি হলে কখনোই এই ভুল করবেন না। আপনার শরীরের হাড্ডি আপনার দাঁত সকল পরীক্ষা করা হবে আপনি 18 বছরের নিচে কিনা। যদি এখানে আশ্রয় পান আপনার ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল ফ্রান্সে। ছোট বাচ্চার মত হাতে-কলমে আপনাকে ফ্রান্সের ভাষা এবং বিভিন্ন কাজের কোর্স করিয়ে আপনার ডকুমেন্টস রেসিডেন্ট পার্মিট করে আপনাকে ছাড়বে।

১৩, সমকামিতা আপনাদের বোঝানোর কিছু নেই, এক্ষেত্রে আপনার জানতে হবে সমকামিতা কি, বাংলাদেশের সংস্থা কোথায়। নিঃসন্দেহে এই পথে না যাওয়াটাই সম্মানজনক। তারপরও কাগজের জন্য বাঁচার জন্য মানুষ বিষ পান ও করে।

১৪, যারা ফ্রান্স ইন ভার্সিটিতে পড়াশোনা করতে আসে এই ব্যাপারে বেশি কিছু বলার নেই, পড়াশোনা চলাকালীন ভাষা দক্ষতা খুব উপরে চলে যায়। এবং সমস্ত কোর্স ইনভারসিটি থেকে শেষ হলে ফ্রান্স সরকারি আপনাকে ট্যালেন্ট রেসিডেন্ট পার্মিট উপহার দিয়ে থাকে। পরবর্তীতে আপনি ফুল ডিলারের মাধ্যমে ইমিগ্র্যান্ট সেলারি রেসিডেন্ট পার্মিট করতে পারেন।

১৫, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য কোন দেশের পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি পারমিট কার্ড দিয়ে ফ্রান্সে কাজের বিনিময় এদেশে বসবাস কার্ড আবেদন করতে পারবেন।
ফ্রান্সে পারিবারিকভাবে রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদনের পর থাকার জায়গার জন্য আবেদন করতে পারেন এবং বাসার জন্য তাদেরকে বলতে পারেন। এক্ষেত্রে পরিবারসহ অথবা যারা সিঙ্গেল আবেদন করবেন তাদের সকলকেই ফ্রান্স গভমেন্ট সুবিধা দিয়ে থাকে বসবাসের জন্য।

অন্যদিকে 115 থেকে ফোন করে আপনার থাকার জায়গার ব্যবস্থা করতে পারেন যদিও অনেক প্রতিযোগিতা কারণ বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করে।
সর্বশেষ ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশ গুলোতে আপনার রেসিডেন্ট পার্মিট কার্ড আছে, তারপরও আপনার স্বজাতি কথা শুনে আপনি ফ্রান্স গভমেন্ট কে সকল তথ্য গোপন রেখে কিছু টাকা ভাতা আশায় ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদন করেন। যা কি না খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিপদজনক।
ফ্রান্সে এরকম অনেক ঘটনা ঘটেছে অন্য রাষ্ট্রের রেসিডেন্ট পার্মিট থাকা সত্বেও মিথ্যা তথ্য এবং সকল কিছু গোপন করে ফ্রান্সের আসলে কাছে আবেদন করেছে এবং প্রশাসন সকল কিছু তথ্য পেয়েছে। তাকে সরাসরি তার পূর্বের রেসিডেন্ট পার্মিট বাজেয়াপ্ত করে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে। এবং যাদেরকে পাঠানো হয়েছে তারা অদূর ভবিষ্যতে কোনদিন আর ইউরোপে প্রবেশ করতে পারবে না……….
সর্বক্ষেত্রে নিজের প্রতি বিশ্বাস এবং সাহস রাখবেন সব কিছু সত্য সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করবেন। মনে রাখবেন ফ্রান্স মানবতার রাষ্ট্র কথাটা যেমন সত্য এবং অন্যদিকে আইনি দুই নাম্বারি তাদের জন্য অনেক ভয়ংকর।

সব সময় মনে রাখবেন ফ্রান্সের আইনকে সম্মান করে চলাচল করবেন এ রাষ্ট্র কাছে আপনি সম্মান পাবেন।

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল অপরাজিতবাংলা ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন oporajitobangla24@yahoo.com ঠিকানায়।