ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৮ অক্টোবর ২০২০
  1. অনান্য
  2. অপরাধ ও আইন
  3. অভিবাসীদের নির্মম জীবন
  4. অর্থনীতি
  5. আত্মসাৎ
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইতিহাস
  8. উদ্যোক্তা
  9. এশিয়া
  10. কৃষি
  11. ক্যাম্পাস
  12. খেলাধুলা
  13. গণমাধ্যম
  14. গল্প ক‌বিতা
  15. চট্টগ্রাম বিভাগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ইউ‌রো‌পের দে‌শে দে‌শে ভিন্ন আইন!

Link Copied!

কো‌ভিড~১৯ কার‌নে পর্যদুস্থ ব্যবসা‌ বা‌ণিজ্য‌কে যখন টে‌নে তোলার জন্য পু‌রো ইউরোপ আপ্রাণ চেষ্টা ক‌রে যা‌চ্ছে ঠিক তখনই যুক্তরাজ্য চল‌ছে দ্বৈত নী‌তি।

যুক্তরাজ্য বে‌ক্সি‌টের কারনে ইউরো‌পের ৪৭ বছ‌রের সদস্যপদ ছাড়ার পর থেকে নি‌জে‌দের একক নী‌তি‌তে চল‌ছে। দীর্ঘ ৪৭ বছর ধ‌রে চলা ইউরো‌পের বি‌ভিন্ন নিয়ম নী‌তি‌কে যাস্ট বৃদ্ধাঙ্গুল দে‌খি‌য়ে নি‌জে‌দের নী‌তি‌তে চল‌ছে যুক্তরাজ্য।

বর্তমা‌নে যুক্তরা‌জ্যের একগুঁ‌য়ে নী‌তির কার‌নে প‌থে বস‌তে ব‌সে‌ছে সেখানকার রেস্টু‌রেন্ট ব্যবসা। মূলতঃ ইউরোপ এবং বর্তমান জোন থে‌কে বের হ‌য়ে যাওয়া যুক্তরা‌জ্যের বিরাট একটা আয় আসে পর্যটন ব্যবসা থে‌কে। আর পর্যটন ব্যবসার সা‌থে অন্যতম ভা‌বে সম্পৃক্ত এখানকার রেস্টু‌রেন্ট ব্যবসা। ‌কিন্তু কে‌া‌ভিড~১৯ এ পর্যটন ব্যবসার ধ‌সের কার‌নে সব রেস্টু‌রেন্ট ব্যবসা‌তেও ধস নে‌সে‌ছে।

বর্তমা‌নে গোটা ইউরোপ‌ জো‌নে সেখানকার রেস্টু‌রেন্ট ব্যবসায়ী‌দের রেস্টু‌রে‌ন্টের বা‌হি‌রে সাম‌নে খাওয়ার টে‌বিল বসা‌তে ব‌লে‌ছেন এবং তার জন্য কোন প্রকার টেক্স দি‌তে হ‌বে না। যাতে ব্যবসায়ীরা অ‌তি‌রিক্ত কাস্টমার বসা‌তে পা‌রেন। মূলতঃ কো‌ভিড~১৯ এর কার‌নে রেস্টু‌রেন্ট ব্যবসায়ীরা ‌যে বিশাল ক্ষ‌তির সম্মুখীন হ‌য়ে‌ছেন তা থে‌কে ব্যসায়ী‌দের উত্তর‌নের জন্য ইউরোপীয় দেশগু‌লোর সরকার এক্ষে‌ত্রে টেক্স মুক্ত ক‌রে‌ছেন।

‌কিন্তু পু‌রো উল্টো চিত্র যুক্তরা‌জ্যের রেস্টু‌রেন্ট গু‌লো‌তে। সেখানকার প্রশাসন কোন রেস্টু‌রেন্ট মা‌লিক‌দের বা‌হি‌রে চেয়ার টে‌বিল বসা‌তে দি‌চ্ছেন না এবং বসা‌লেও টেক্স দি‌তে হ‌চ্ছে। অর্থাৎ টেক্স দেওয়া ছাড়া বা‌হি‌রে কোন টে‌বিল বসা‌তে পার‌বেন না কোন রেস্টু‌রেন্ট ব্যবসায়ী। বহু রেস্টু‌রে‌ন্টের ভিত‌রের অংশ ছোট প‌রিস‌রের হবার কার‌নে খুব অল্প সংখ্যক কাস্টমার বস‌তে পা‌রেন। এ অবস্থায় রেস্টু‌রে‌ন্টের বা‌হি‌রে টে‌বিল বসা‌তে না পারার কার‌নে সেখানকার ব্যবসায়ী‌দের চরম ব্যবসা‌য়িক দৈন্যতার ম‌ধ্যে পর‌তে হ‌চ্ছে।

অপরা‌জিত বাংলার ইউরোপ জো‌নের চিফ রি‌পোর্টার রা‌শেদ হায়দার আজ লন্ডন থে‌কে জানান, “‌লন্ড‌নের কোন রেস্টু‌রেন্ট এবং ক‌ফি স‌পের বা‌হি‌রে এখানকার প্রশাসন ট্যাক্স মুক্ত টে‌বিল চেয়ার বসা‌তে দি‌চ্ছেন না। এতে ব্যবসায়ীরা চরম ক্ষ‌তির মু‌খে প‌ড়ে‌ছেন।”

লন্ড‌নের একজন রেস্টু‌রেন্ট ব্যবসায়ী আমা‌দের প্র‌তি‌নি‌ধি‌কে অত্যন্ত ক্ষো‌ভের সা‌থে ব‌লেন, “কো‌ভি‌ডের কার‌নে এম‌নি‌তেই কোন ব্যবসা নেই। তার উপর সরকার আমা‌দের উপর ‌থে‌কে টেক্স ছাড় দি‌চ্ছেন না। বা‌হি‌রে নাম মা‌ত্রে এক‌টি বা দু‌’টি টে‌বিল বসা‌লেও পু‌লিশ এসে তা স‌রি‌য়ে নি‌তে বল‌ছে। আমা‌দের রেস্টু‌রে‌ন্টের ভিত‌রে অল্প প‌রিসর জায়গায় কাস্টমার বস‌তে দেয়া যায় না, তার উপর সরকা‌রের এমন চাপ। কিন্তু গোটা ইউরো‌পে ‌যেখা‌নে প্র‌তিটা ক‌ফি রেস্টু‌রে‌ন্টের সাম‌নের বা‌হি‌রের অং‌শের জায়গায় বিনা টে‌ক্সে টে‌বিল বাসা‌তে দি‌চ্ছে সেখা‌নে লন্ড‌নে আমরা টে‌ক্সের যাতাক‌লে প‌ড়ে আছি। এমনটা চল‌তে থাক‌লে খুব শিঘ্রই রেস্টু‌রেন্ট গু‌লো একের পর এক বন্ধ হ‌য়ে যা‌বে।”

যুক্তরা‌জ্যের এমন ভিন্ন নিয়‌মের কার‌নে অ‌নেকের ব্যবসা বন্ধ হ‌য়ে যাওয়ার উপক্রম হ‌য়ে‌ছে। তা‌দের ভাষ্য যেখা‌নে পু‌রো ইউরোপে এক নিয়ম চল‌ছে সেখা‌নে যুক্তরা‌জ্যে ভিন্ন নিয়ম কেন?

 

লন্ডনে ভালো কফি কোথায় পাবেন !!

ইউ‌রো‌পে যারা আছেন তারা‌ ক‌ফি স‌পে এক কাপ ক‌ফি খা‌বেন না এমনটা কি কখ‌নো হ‌তে পা‌রে? তেম‌নি লন্ড‌নের রাস্তায় বা বা‌হি‌রে কেউ আছেন তা‌রা অবশ্যই একবার হ‌লেও কোন না কোন পছ‌ন্দের ক‌ফি স‌পে যে‌তে চাই‌বেন।

 

 

 

 

 

 

 

আমরা যারা ইউরোপ থাকি তারা সকালে এক কাপ কফি পান করি আর এই কফি হতে হয় সেরা, তাই যার যার পছন্দের বার গুলোতে যাই, কারণ আমাদের চাই বেস্ট কফি !

ইউরোপের বাঙালি সবাই লন্ডনে আসি ঘুরতে তখন কফি পান করা নিয়ে আমাদের একটা বিচিত্র অভিজ্ঞতা হয় কোথায় পাবো মনমতো কফি? লন্ডনে আসলে (baristas lab ) ৫৭-৫৯ হোয়াট চ্যাপেল রোডে অবস্থিত এই কফি বাড়ে যেতে পারেন বাংলাদেশী পরিবেশ ভালো সার্ভিস সাথে ভালো কফি শুধু কফি নয় ফাস্ট ফুড আইটেম ও খুব ভালো মান সম্মত আর পুরো এলাকা বাঙালি অধ্যুষিত বারের সামনে ইস্ট লন্ডন মসজিদ যেটা লন্ডনে খুব নাম করা একমাত্র এই মসজিদে আজান দেয়ার অনুমতি আছে যা ইউরোপের আর কোথাও নেই !

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল অপরাজিতবাংলা ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন oporajitobangla24@yahoo.com ঠিকানায়।