ঢাকাসোমবার , ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২
  1. অনান্য
  2. অপরাধ ও আইন
  3. অভিবাসীদের নির্মম জীবন
  4. অর্থনীতি
  5. আত্মসাৎ
  6. আন্তর্জাতিক
  7. ইতিহাস
  8. উদ্যোক্তা
  9. এশিয়া
  10. কৃষি
  11. ক্যাম্পাস
  12. খেলাধুলা
  13. গণমাধ্যম
  14. গল্প ক‌বিতা
  15. চট্টগ্রাম বিভাগ

ডিজিটাল হুন্ডি ও বিকাশ বৃত্তান্ত:

অপরা‌জিত বাংলা ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ১২, ২০২২ ১০:৫৮ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

বিকাশ শুনলেই নুরার চেহারাটা ভাইসা উঠে! শুধু আমার না, প্রায় সবারই। সত্যি বলতে ওরে কেউ আর ভিপি ডাকে না, ডাকে বিকাশ নুর। অফিসিয়াল ব্র্যান্ড এমবেসেডর না হইলেও সিঙ্গেল হ্যান্ডেডলি আর কেউ বিকাশ ব্যবহার কইরা এতো কোটি টাকা আয় করতে পারছে বইলা আমার অন্তত জানা নাই। তবে এইটা এখন অতীতবাচ্য। বিকাশ শুনলে আমার চোখে এখন অন্য আরেকটা নাম ভাইসা উঠতেছে। সেই বিষয়ে পরে আসতেছি। তার আগে বলি হঠাৎ কেনো এই মোবাইল ফাইনান্সিং সার্ভিস নিয়া আমি বিচলিত।

সত্যি বলতে বিকাশের মাধ্যমে উপকৃত লাখো মানুষের একজন আমিও। প্রথম যখন বিকাশ আসলো তড়িৎগতিতে ধারদেনা করার সক্ষমতা পাইলাম আমি। টাকা লাগবো, ফোন দিলাম, ধার নিলাম, বিকাশ করলো, পিন দিলাম, এজেন্ট থিকা টাকা নিলাম। বিন্দাস ব্যবস্থা। এই দূর্দান্ত সার্ভিসের বিনিময়ে বিকাশের লাভ কি? তারা একটা ফি নেয়। এটাই তাদের আয়। এবং এই সেবা দিয়াই তারা একটা মনোপলি অবস্থানে চইলা গেছে মোবাইল ফিনান্সিংয়ে। বাংলাদেশের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশের বেশী তাগো গ্রাহক, এবং মার্কেটের প্রায় ৭০ভাগ তাগো দখলে।

তো হঠাৎ বিকাশ আলোচনায় কেনো? আলোচনায় আসছে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দপ্তর বা সিআইডির অপরাধ তদন্ত বিভাগের এক চাঞ্চল্যকর বয়ানে। বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে বছরে ৭৫ হাজার কোটি পাচার হইছে যার অন্যতম প্লাটফর্ম ছিলো বিকাশ! বিদেশী মুদ্রায় অংকটা ৭.৮ বিলিয়ন ডলার! এই পরিমাণ টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ! সাম্প্রতিক কোভিড সংকট আর তারপর রুশ ইউক্রেন যুদ্ধের ডামাডোলে সারা বিশ্ব যখন জেরবার, তখন বাংলাদেশরে টিকায়া রাখছে দেশপ্রেমিক প্রবাসীরা তাগো রেমিটেন্সের মাধ্যমে। রিজার্ভ দিয়া বাংলাদেশ ব্যাংক বারবার জানান দিছে দেশ শ্রীলংকা হইয়া যাওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই নাই। এই জায়গাটাতেই আঘাত হানলো ওই মানি লন্ডারিং যার নাম দেওয়া হইছে ডিজিটাল হুন্ডি। যার অন্যতম প্লাটফর্ম বিকাশ।

অন্যতম বলতেছি কারণ বিকাশ একা না, সিআইডি নগদ, রকেট, উপায়সহ অন্য এমএফএস অপারেটরের নামও বলছে। কইতে পারেন, সব মাছে গু খায় আপনে বোয়ালের দোষ দিতেছেন ক্যান? ভাই মাছটা বোয়াল! অন্য মাছগুলার সাইজ দেখেন, বাজার দেখেন। আর সিআইডির জালে যারা ধরা পড়ছে তাগো পরিচয় দেখেন। সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হইছে “মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) ব্যবহার করে বিলিয়ন ডলারের ডিজিটাল হুন্ডি কারবার করা ১৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতার ১৬ জনের মধ্যে ৬ জন বিকাশ এজেন্ট, ৩ জন বিকাশের ডিস্ট্রিবিউটর সেলস অফিসার, ৩ জন বিকাশের ডিএসএস, ২ জন হুন্ডি এজেন্ট, একজন হুন্ডি এজেন্টের সহযোগী ও একজন হুন্ডি পরিচালনাকারী।“ (ইত্তেফাক ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২)

এইটাও নতুন কিছু না। ২০১৮ সালের ৩ জানুয়ারি বিকাশের ৭জন এজেন্ট একই অপরাধে গ্রেফতার হইছিলো। সেবার সিআইডি সংবাদ সম্মেলনে বলছিলো যে বিকাশে হুন্ডির অর্থ লেনদেনের নির্দিষ্ট হিসাব তাদের কাছে নাই, তবে সেটা হাজার কোটি টাকার উপরে বইলা তাগো আন্দাজ (বাংলানিউজ ৪ জানুয়ারি, ২০১৮)। তো এই তথ্যগুলা এবং বিকাশের এজেন্টদের অপকর্মের খতিয়ান কিন্তু গুগল সার্চ দিলেই পাইবেন। যেই ১৬ জনরে গ্রেফতার করা হইছে তাগো কাছে প্রচুর মোবাইল ফোন, নগদ সাড়ে দশ লাখ টাকা আর সাড়ে তিন কোটির উপর ই-মানি মিলছে। এরাই জিজ্ঞাসাবাদে বলছে এদের মতো আরো ৫ হাজার এজেন্ট ডিজিটাল হুন্ডির লগে জড়িত। গত চারমাসে তারা দেশের বাইরে পাচার করছে ২৫ হাজার কোটি টাকা!

সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি মোহাম্মদ আলী মিয়া ৮ সেপ্টেম্বরের সংবাদ সম্মেলনে ব্যাখ্যা করছেন কিভাবে এরা কাজ করে। বিডিনিউজের রিপোর্ট অনুযায়ী : মোহাম্মদ আলী বলেন, হুণ্ডিচক্রের সদস্যরা প্রবাসে বাংলাদেশির কাছ থেকে বিদেশি মুদ্রা সংগ্রহ করেন দেশে তাদের পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তারা বিদেশি মুদ্রা না পাঠিয়ে সমমূল্যের বাংলাদেশি টাকা দেশে পরিবারকে বুঝিয়ে দেন। তাতে দেশ বিপুল পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা থেকে বঞ্চিত থাকে।
সিআইডি বলছে, হুন্ডিচক্র কাজটি করে তিনটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে। প্রথম গ্রুপ বিদেশে অবস্থান করে প্রবাসীদের কাছ থেকে বিদেশি মুদ্রা সংগ্রহ করে। দ্বিতীয় গ্রুপ কাজ করে দেশে। হুন্ডির সমপরিমাণ অর্থ তারা বাংলাদেশি টাকায় নির্দিষ্ট মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস এজেন্টদের দেয়। ওই এমএফএস এজেন্টরা হল তৃতীয় গ্রুপ। হুন্ডি হয়ে তাদের হাতে আসা টাকা তারা দেশে নির্দিষ্ট ফোন নম্বরে পরিশোধ করে। আবার দেশ থেকে যখন টাকা পাচার হয়, এর ঠিক উল্টো প্রক্রিয়া চলে। এসব চক্র অবৈধভাবে এমএফএস এর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হুন্ডি করছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

এখন বিকাশ বলছে তাগো দোষ কি! প্রবাসীরা যখন দেশে টাকা পাঠায় তারা বেটার রেট খুজে, সহজ উপায় খুজে। এখন কোনো মানি এক্সচেঞ্জ যদি দোকানের সামনে বিকাশের সাইনবোর্ড লাগায়া হুন্ডি করে তাগো কি দায়। দায়টা কি তা তো উপরের প্যারাগ্রাফেই পরিষ্কার। আপনারা এই হুন্ডির প্লাটফর্ম দিতেছেন। গত কয়দিনে শত শত সিম বন্ধ করছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা। সামনে আরো হবে। এবং এইসব সিমই বিকাশ এজেন্টগো। সংবাদ প্রতিবেদনে বলতেছে: আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বেশ কিছুদিন ধরেই বিদেশ থেকে টাকা আনা ও পাচারের ক্ষেত্রে ডিজিটালি কোন ধরনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হচ্ছে, তা নিয়ে তদন্ত করছে।
এর আগে তারা রিং আইডিসহ বেশ কিছু প্রতারকের মাধ্যমে অর্থ পাচার ও হুন্ডি হচ্ছে বলে জানিয়েছিল। সেই অর্থ এই দেশে তাদের এজেন্টরা লেনদেন করছিলেন বিকাশের মাধ্যমে। আর এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা পেয়েই সিম বন্ধ শুরু করে বিকাশ। সাধারণত একজন বিকাশ এজেন্টের দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ-ইন ও আউটে খুব বেশি হেরফের হয় না। অর্থাৎ ক্যাশ আউটের কাছাকাছি থাকে ক্যাশ-ইনের পরিমাণ। কিন্তু অভিযুক্ত নম্বরগুলোয় অস্বাভাবিক হারে ক্যাশ-ইন হয়েছে গত কিছুদিন। যেগুলোর তদন্ত করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। (টেকজুম টিভি, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২)

এখন বিকাশের এই অপতৎপরতা পুলিশের তদন্তের পরই মিডিয়াগুলায় আসে। তারা কিন্তু নিজেরা কিছু লিখতে বা বলতে সাহস পায় না। কারণ বিকাশ তাগো মুখ বন্ধ কইরা রাখছে বিজ্ঞাপনে। সিআইডির সংবাদ সম্মেলনে যদি নগদ, রকেট বা উপায়ের নাম না থাকতো তারা এইটা প্রকাশও করতো বইলা মনে হয় না। অথচ এই ডিজিটাল হুন্ডির বিষয়টা পাত্তা না দেওয়া হইলে দেশ কতো বড় বিপদে পড়তে যাইতেছিলো ভাবলেই তো গা শিউরায়া উঠে। কইতারেন সরকারী সংস্থাগুলা কি করে, বাংলাদেশ ব্যাংক কি করে? আপনে যখন মনোপলি চালাইবেন তখন নিশ্চয়ই কোনো প্রতিযোগিতা চাইবেন না। আর সেটার জন্য আপনে সরকারী অফিসে লোক রাখবেন, তাগো টাকা দিবেন বেতনের কয়েকগুণ যাতে তারা তাগো সঠিক দায়িত্বটা পালন না করে। এইসব ব্যাপার চাইপা যায়, চোখ বন্ধ কইরা চলতে দেয়।

এই খেলা টেলিযোগাযোগ খাতেও আমরা দেখছি। গ্রামীন ফোনের মনোপলি দেখেন। তাগো সব সার্ভিসে চড়াদর, বাংলাদেশ সরকার টেলিটকের মতো সার্ভিস আইনাও দাঁড় করাইতে পারে নাই। কারণ দাঁড়াইতে দেওয়া হয় নাই। এমএফএস খাতেও একই অবস্থা হইতো যদি না সরকারের প্রতিষ্ঠান ডাকঘরের নগদে বেসরকারী অংশীদারিত্ব থাকতো। তো গ্রামীনে যেমন আছে প্রফেসর ইউনুস সাব, তেমনি বিকাশের নেপথ্যেও জুইড়া আছে যুদ্ধাপরাধীগো বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর ডেভিড বার্গম্যান!

জ্বি ঠিকই শুনছেন। ব্র্যাক ব্যাংকের এই সাবসিডিয়ারির লগে একসময় বিল-মেলিন্ডা গেটস, আইএফসির সংশ্লিষ্ঠতা থাকলেও তাগো মাম্মিড্যাডির নাম হইতেছে মানি ইন মোশন এলএলসি। আম্রিকার ক্যালিফোর্নিয়ার এই কোম্পানির তিন ডিরেক্টরের একজন আমরার ডেভিড সাব। তিনি বিকাশের লভ্যাংশ শুধু পান না, বিকাশের প্রতিদ্বন্দ্বীদের পুটু মারার জন্য তার মিডিয়া ব্যবহার করেন। আল জাজিরা আছে, তার পোষ্য খলিলরে কইলেই তার স্বামীরে স্বাক্ষী রাইখা একটা ডকুমেন্টারি বানায়া ফেলবে যে গত দশ বছর ধইরা ডিজিটাল হুন্ডি করতেছে আসলে নগদ! এই বিষয়ে গত বছর একাত্তর টিভিতে একটা অনুষ্ঠান করছিলেন ফারজানা রূপা। যদিও বিকাশ একাত্তরের বড় বিজ্ঞাপনদাতা। তারপরও রূপা সাহস করছিলেন।

তো এতোবড় কোম্পানি বিকাশ, এতো হাজার হাজার কোটি টাকার টার্নওভার তাগো, তারপরও এই কোম্পানি নাকি লসে! বিশ্বাস হয়? আপনারা যারা সরকারী দরপত্রে ৫ টাকার চামুচের দাম ৫০ হাজার দেখলেই লাফ দিয়া উঠেন তারা বিকাশের খরচাপাতির হিসাব দেখলে হার্টফেল করতারেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী গত এপ্রিল মাসে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল লেনদেন প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকার মতো। মার্কেট শেয়ার অনুযায়ী তাহলে বিকাশের লেনদেন ৭৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি। শুধু এপ্রিল মাসেই যদি এই পরিমাণ লেনদেন তাদের হয়, তাহলে বছরে তাদের যে বিশাল পরিমাণ লেনদেন হয়েছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

এত লেনদেন, এত মার্কেট শেয়ার দখলের পরেও বিকাশ গত তিন বছর ধরে দাবি করতেছে, তারা শুধুই লসে! এবং তাদের এই কোটি কোটি টাকার ‘লোকসান’ প্রতি বছর দ্বিগুণ হইয়া বাড়তেছে। ব্র্যাকের ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসের রিপোর্ট অনুযায়ী, বিকাশ ১১৭ কোটি টাকা লসে আছে। ২০২০ সালে এই লসের পরিমাণ ছিলো ৮১ কোটি টাকারও বেশি! এত এত লেনদেন, এত মানুষ প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতেছে, তাও চড়া সার্ভিস চার্জ দিয়া (১৮.৫০ টাকা)- তারপরও এত লস কেন?

বিকাশ বলতেছে, সেবার মান বাড়ানোর জন্য আর টেকনোলজি উন্নত করার জন্য তারা খরচ করতেছে বইলাই লোকসানে আছে। ব্র্যাক ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী ২০২১ সালে অপারেটিভ অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ এক্সপেন্স ছিলো প্রায় ৫৮৫ কোটি টাকা। আবার আরেকটা রিপোর্টে দেখা যায়, একুজিশন অফ প্রোপার্টি, প্ল্যান্টস অ্যান্ড ইক্যুইপমেন্ট এবং ইনটেনজিবল অ্যাসেটস-এ তাদের খরচ প্রায় ১৭০০ কোটি টাকা। এই ইনটেনজিবল অ্যাসেট, যেটা তারা বলতেছে তাগো মোবাইল অ্যাপ ডেভেলাপমেন্টের খরচ। শুধু অ্যাপেই তাদের এত বড় খরচ কীভাবে হইতেছে, তার হিসাব জানতে চাইছে বাংলাদেশ ব্যাংক-এর বিএফআইইউ। যার উত্তর এখনও পাওয়া যায় নাই।

এতো এতো প্রণোদনা এতো কিছুর পরও ডিজিটাল হুন্ডির কাছে রেমিটেন্স আর রিজার্ভ অসহায় হইয়া পড়তেছে। দেশকে বিপদে ফালাইতে তৎপর এই মাফিয়াচক্রের জন্য বড় প্লাটফর্ম হইয়া দাঁড়াইছে বার্গম্যানের বিকাশ। আমার এই লেখা কোনো পত্রিকা ছাপাইবো না কারণ বিজ্ঞাপন। বিজ্ঞাপনদাতারে চটায়া তারা ব্যবসা লসে ফেলবো না। তাই আপনাগো লগে শেয়ার করলাম। লেখাটা পইড়া ভালো লাগলে আমারে বিকাশ করতে হইবো না, শেয়ার কইরেন। মানুষরে জানাইয়েন। কারণ আমরা কোনো নির্দিষ্ট কোম্পানী বা ব্যবসায়ী নিয়া বিচলিত না। আমরা লড়তেছি একটা দেশবিরোধী চক্রান্তের বিরুদ্ধে।…

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল অপরাজিতবাংলা ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন oporajitobangla24@yahoo.com ঠিকানায়।